১৯২৯ সালে খেমছি নদীর পাড় ধরে চারাগাছ লাগানো হয়েছিল। ধীরে ধীরে এই অঞ্চল টি বনভূমিতে পরিণত হয়েছে। নকশাল বাড়ির কাছে টুকরিয়া পর্যটনের নতুন সম্ভাবনা তৈরি করেছে। শীতের মরসুমে পরিবার পরিজন সমেত এখানে সুন্দর ভাবে পিকনিক করা যেতে পারে।
এশিয়ান হাইওয়ে ২ লাগোয়া ১৩০০ একর এলাকা জুড়ে টুকরিয়া বনাঞ্চল তৈরি হয়েছে। এখানে শাল, সেগুন, জারুল সাথে বিভিন্ন প্রজাতির অনেক পুরাতন গাছ রয়েছে।
নকশালবাড়ির নিকট ১৯৯৬ সালে এই বনভূমি ফরেস্ট রেঞ্জ হিসেবে ঘোষিত হয়। এখানে বাঁদর, হনুমান, খরগোশ ছাড়াও বিভিন্ন প্রজাতির পাখির দেখা পাওয়া যায়। মাঝে মাঝে হাতির পাল বা দলছুট হাতির দেখা মিলতে পারে।
টুকরিয়াকে কেন্দ্র করে লোহাগর, পুটুং, দুধিয়া, পানিঘাটা স্পট গুলিকে ঘুরে নেয়া যেতে পারে। যদিও এই মুহূর্তে কোনও হোমস্টেইর ব্যবস্থা এই জায়গায় নেই, তবুও টুকরিয়া কে কেন্দ্র করে পার্শবর্তী নেপাল পর্যটনের ব্যবস্থা করলে এলাকায় আর্থিক উন্নয়নের সম্ভাবনা তৈরি হবে।
ইতিমধ্যেই এই বনাঞ্চল উত্তরবঙ্গ ও দক্ষিণ বঙ্গের পর্যটক মহলের এবং ভ্ৰমণ প্ৰিয় মানুয়ের কাছে সমাদের পেতে শুরু করেছে। একদিনের নিরিবিলি পিকনিক করতে এখানে আসা যেতেই পারে।
ঘুরে আসুন দার্জিলিং এর নিরালয়ে দোভান